কচুয়ায় গৃহবধূর আত্মহত্যা

হোসনা আক্তারের আত্মাহত্যার ঘটনায় তার পিতা আলমগীর হোসেন বাদী কচুয়া থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেছে। হোসনা আক্তারের আত্মহত্যার সঠিক কারন জানা যায়নি। মামলা সূত্রে জানাগেছে,বোরহান উদ্দিন স্ত্রী হোসনা আক্তারকে নিয়ে ১২ জুলাই সকাল ৯টার দিকে বোরহান উদ্দিনের বোন রুমার বাসায় আসে। এর পর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে হোসনা আক্তারকে একা বাসায় রেখে স্বামী বোরহান উদ্দিন তার বোনকে সাথে নিয়ে শাহরাস্তি এলাকায় একটি বিবাহের অনুষ্ঠানে চলে যায় । দুপুরের দিকে হোসনা আক্তারের মোবাইল নাম্বারে ফোন দিলে ফোন রিসিভ না করায় হোসনা আক্তারের পিতা আলমগীর ও ভাই হোসাইন কফিল উদ্দিনের বিল্ডিং এর তৃতীয় তলায় রুমার বাসার দরজা খোলার চেষ্টা করে।
এসময় তারা দেখতে পায় ভিতর থেকে দরজা চিটকারী মারা। পরে তারা ওই রুমের ভেন্টিলেটর দিয়ে উকি মেরে দেখতে পায় সিলিং ফ্যানের সাথে গলায় ওড়না দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে লাশ ঝুলিয়ে রয়েছে। পরে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে হোসনা আক্তারের লাশ উদ্ধার করে থানা নিয়ে আসে। কচুয়া থানার অফিসার ইনচার্জ আজিজুল ইসলাম জানান,হোসনা আক্তারের লাশ উদ্ধার করে থানা আনা হয়েছে। এব্যাপারে অপমৃত্যু মামলা রুজু করে ময়না তদন্তের জন্য লাশ চাঁদপুর মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।




